লকডাউন এর জন্য E-Pass কিভাবে বানাবেন
সারা দেশজুড়ে চলছে এখন লকডাউন যদি আপনাকে বাইরে যেতে হয় যেকোনো প্রয়োজনীয় কাজের জন্য তাহলে বাইরে যাওয়ার জন্য আপনার দরকার একটি E-PASS , কিভাবে বানাবেন
E-PASS আজকের আর্টিকেলে সেটা আমি আপনাদেরকে দেখাবো
যদি E-PASS আপনার কাছে থাকে আপনি যেকোন প্রয়োজনীয় কাজের জন্য আপনি
বাইরে বেরোতে পারেন কোন রকম সমস্যা ছাড়াই
E-PASS কি : আপনাকে যদি এই লোক ডাউনের সময় কোন কারণে বাইরে বেরোতে হয় অথবা কোন রোগীকে হসপিটালে নিয়ে যেতে হয় তাহলে আপনার দরকার এই E-PASS.
E-PASS থাকলে আপনি বিনা দ্বিধায় যেকোনো জায়গায় নিদৃষ্ট রুটে আপনি আপনার
গাড়ি নিয়ে যেতে পারবেন,
E-PASS এই থাকলে আপনাকে কেউ কোনো রকম প্রশ্ন করবে না
কারা কারা বানাতে পারবেন এই E-PASS :
আইনশৃঙ্খলা রক্ষণাবেক্ষণ কর্মকর্তা
কেবল যানবাহন ট্রাক গাড়ি-বাইকের জরুরি পরিষেবার জন্য
ফায়ার অফিসার
বৈদ্যুতিক বিদ্যুৎ সরবরাহ কর্মকর্তা
জল সরবরাহ কর্মকর্তা
খাদ্য সরবরাহ কর্মকর্তা
সরকারী স্বাস্থ্যকর্মী
পাবলিক ব্যাংকের কর্মচারী
আইটি টেলিকমে কর্মরত কর্মকর্তা
ডাক পরিষেবা
মিডিয়া কর্মীরা
ব্যাংকের এটিএম পার্টনার
রোগী
অন্যান্য সরকারী কর্মচারী
ছোট ছোট দোকানের মালিক
প্রাইভেট কুরিয়ার
বেসরকারী ব্যাংকের কর্মীরা
কি কি ডকুমেন্ট লাগবে :
আধার কার্ড
প্যান কার্ড
ড্রাইভিং লাইসেন্স
রেশন কার্ড
সরকারী কর্মচারী শংসাপত্র
গাড়ির বিবরণ
মোবাইল নম্বর
ইমেল আইডি
আবেদনকারীর নাম
আপনার জেলার বর্ণনা
এবং আবেদন করার সময় জিজ্ঞাসা করা সমস্ত তথ্য
লকডাউন এ E-PASS কেন বানানো হচ্ছে :
এই পাস ব্যবস্থা করা হয়েছে লকডাউন এর সময় যাতে সাধারণ মানুষের কোনো সমস্যা না হয় তাদের কথা ভেবে
লকডাউন এর সময় এই পাশ থেকে যে সমস্ত সুবিধা গুলি পাওয়া যাবে তার বিবরণ নিচে দেয়া হল
আপনার প্রয়োজনীয় ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য
খাবার সামগ্রী কেনার জন্য
মেডিকেল স্টোর থেকে ওষুধপত্র কেনার জন্য
হঠাৎই কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য
এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে জরুরী পরিষেবা দেওয়ার জন্য
রাজ্যের যেকোনো জায়গায় স্বাস্থ্য পরিষেবা দেওয়ার জন্য
ONLINE APPLY E-PASS:
পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দারা E-PASS বানানোর জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারেন
অনলাইনে ইপাস আবেদন করার পর আপনারা স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন স্ট্যাটাস চেক করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন
E-PASS কি : আপনাকে যদি এই লোক ডাউনের সময় কোন কারণে বাইরে বেরোতে হয় অথবা কোন রোগীকে হসপিটালে নিয়ে যেতে হয় তাহলে আপনার দরকার এই E-PASS.
E-PASS থাকলে আপনি বিনা দ্বিধায় যেকোনো জায়গায় নিদৃষ্ট রুটে আপনি আপনার
গাড়ি নিয়ে যেতে পারবেন,
E-PASS এই থাকলে আপনাকে কেউ কোনো রকম প্রশ্ন করবে না
কারা কারা বানাতে পারবেন এই E-PASS :
আইনশৃঙ্খলা রক্ষণাবেক্ষণ কর্মকর্তা
কেবল যানবাহন ট্রাক গাড়ি-বাইকের জরুরি পরিষেবার জন্য
ফায়ার অফিসার
বৈদ্যুতিক বিদ্যুৎ সরবরাহ কর্মকর্তা
জল সরবরাহ কর্মকর্তা
খাদ্য সরবরাহ কর্মকর্তা
সরকারী স্বাস্থ্যকর্মী
পাবলিক ব্যাংকের কর্মচারী
আইটি টেলিকমে কর্মরত কর্মকর্তা
ডাক পরিষেবা
মিডিয়া কর্মীরা
ব্যাংকের এটিএম পার্টনার
রোগী
অন্যান্য সরকারী কর্মচারী
ছোট ছোট দোকানের মালিক
প্রাইভেট কুরিয়ার
বেসরকারী ব্যাংকের কর্মীরা
কেবল যানবাহন ট্রাক গাড়ি-বাইকের জরুরি পরিষেবার জন্য
ফায়ার অফিসার
বৈদ্যুতিক বিদ্যুৎ সরবরাহ কর্মকর্তা
জল সরবরাহ কর্মকর্তা
খাদ্য সরবরাহ কর্মকর্তা
সরকারী স্বাস্থ্যকর্মী
পাবলিক ব্যাংকের কর্মচারী
আইটি টেলিকমে কর্মরত কর্মকর্তা
ডাক পরিষেবা
মিডিয়া কর্মীরা
ব্যাংকের এটিএম পার্টনার
রোগী
অন্যান্য সরকারী কর্মচারী
ছোট ছোট দোকানের মালিক
প্রাইভেট কুরিয়ার
বেসরকারী ব্যাংকের কর্মীরা
কি কি ডকুমেন্ট লাগবে :
প্যান কার্ড
ড্রাইভিং লাইসেন্স
রেশন কার্ড
সরকারী কর্মচারী শংসাপত্র
গাড়ির বিবরণ
মোবাইল নম্বর
ইমেল আইডি
আবেদনকারীর নাম
আপনার জেলার বর্ণনা
এবং আবেদন করার সময় জিজ্ঞাসা করা সমস্ত তথ্য
লকডাউন এ E-PASS কেন বানানো হচ্ছে :
এই পাস ব্যবস্থা করা হয়েছে লকডাউন এর সময় যাতে সাধারণ মানুষের কোনো সমস্যা না হয় তাদের কথা ভেবে
লকডাউন এর সময় এই পাশ থেকে যে সমস্ত সুবিধা গুলি পাওয়া যাবে তার বিবরণ নিচে দেয়া হল
খাবার সামগ্রী কেনার জন্য
মেডিকেল স্টোর থেকে ওষুধপত্র কেনার জন্য
হঠাৎই কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য
এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে জরুরী পরিষেবা দেওয়ার জন্য
রাজ্যের যেকোনো জায়গায় স্বাস্থ্য পরিষেবা দেওয়ার জন্য
ONLINE APPLY E-PASS:
পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দারা E-PASS বানানোর জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারেন
অনলাইনে ইপাস আবেদন করার পর আপনারা স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন স্ট্যাটাস চেক করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন
0 মন্তব্যসমূহ